সলমন খান Salman Khan ও কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা নিয়ে সেলিম খান যে মন্তব্য করেছিলেন, সেই নিয়ে প্রবল প্রতিক্রিয়া দিল বিষ্ণোই সম্প্রদায়। দাহ করা হল Salman Khan সলমন খান ও সেলিম খানের কুশপুতুল। সম্প্রতি সেলিম খান সলমন খান ও কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় সেলিম খান মন্তব্য করেছিলেন, সলমন খান নাকি কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেননি। তাঁর ওপর দোষ চাপানো হয়েছে আর এই ঘটনার তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিষ্ণোই দল।
কী বার্তা দেওয়া হয়েছে বিষ্ণোইদের তরফ থেকে? বিষ্ণোইরা মনে করছেন, সেলিম খান তাঁর মন্তব্যের মাধ্যবে বিষ্ণোইদের অপমান করেছেন। এরই প্রতিক্রিয়া হিসেবে দাহ করা হয়েছে সলমন ও সেলিম খানের কুশপুতুল। বিষ্ণোইরা বলছেন, ‘আমার বিষ্ণোই.. আমরা কাউকে এমনি এমনি অপমান করি না। ২৬ বছর আগে এই কেসটা রেজিস্টার হয়েছিল। অনেক মান্যগণ্য মানুষেরাই ছিল, তাঁরা সবটাই জানতেন।
সেলিম খান মিথ্যে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। গোটা বিষ্ণোই জাতি এই মন্তব্যে আহত হয়েছে। আমরা চেষ্টা করব কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় যেন ন্যায়বিচার হয়। পাশাপাশি আমরা প্রতিবাদ চালিয়ে যাব।’ বাবা সিদ্দিকির মৃত্যুর পরে একটু বেশিই নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রয়েছেন সলমন খান। তাঁর নিরাপত্তারক্ষীদের সংখ্যা বেড়েছে। সেটে শ্যুটিং করার সময়ও জারি হয়েছে কড়া নিয়মকানুন।
তবে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার শোধ তুলতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। যদিও সলমন খান বারে বারেই জানিয়েছেন, তিনি কৃষ্ণসার হত্যা নিয়ে কিছুই জানেন না, কোনোভাবেই জড়িত নন। শোনা যাচ্ছে, সলমন খান নাকি এই বিষয়টা টাকা দিয়ে মিটমাট করে নিতে চেয়েছিলেন, তবে তাতে রাজি হননি লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দলের কেউই। লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দলের থেকে একজন জানিয়েছেন, সলমন খান একটি খালি চেক নিয়ে এসেছিলেন।
বলেছিলেন নিজের ইচ্ছেমতো টাকার অঙ্ক বসিয়ে নিতে। তবে সেই প্রস্তাব লরেন্স বিষ্ণোইয়ের তরফ থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। সলমন খানের বাবা সেলিম খানের তরফে বলা হয়েছিল, টাকার জন্যই এই কাজ করছে লরেন্স বিষ্ণোই ও তার দল। কিন্তু সলমনের টাকা নিয়ে অস্বীকার করেছে বিষ্ণোই গ্যাং। জানিয়েছে, টাকার লোভ তাদের নেই।
আরও পড়ুন জেলার খবর কলকাতা দক্ষিণ ২৪ পরগনা উত্তর ২৪ পরগনা হাওড়া নদিয়া মুর্শিদাবাদ পূর্ব বর্ধমান পশ্চিম বর্ধমান ঝাড়গ্রাম পূর্ব মেদিনীপুর পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া বাঁকুড়া হুগলি বীরভূম মালদহ উত্তর দিনাজপুর দক্ষিণ দিনাজপুর জলপাইগুড়ি শিলিগুড়ি আলিপুরদুয়ার কোচবিহার